পোস্টগুলি

নতুন সংবিধান ও রাষ্ট্রব‍্যবস্থা চাই। 4

আসসালামুওয়ালাইকুম (নতুন সংবিধান ও রাষ্ট্রব‍্যবস্থা চাই।) 4 01.09.2024 নদী মাতৃক বাংলাদেশের সংবিধান এ নদীর সুষ্ট  নীতিমালা চাই। নদী বাংলাদেশের  বিরুদ্ধে একটি যুদ্ধ অস্ত্র। যা আমাদের  বিরুদ্ধে মাঝে মধ‍্যে ব‍্যবহার করা হয়। কিন্তু আমরা তা বুঝতে পারি না। তাই বাংলাদেশে এই মর্হুতে নদী ব‍্যবস্থাপনা কমিশন গঠন করতে হবে। যারা এই বিষয়ে  অভিজ্ঞ এবং আন্তর্জাতিক  নদী বিষয়ে  যথেষ্ট অভিজ্ঞতা সম্পন্ন। তাদের নিয়ে  গঠিত হতে হবে। তার সঙ্গে  যাদের আছে দেশ প্রেম ও জাতীয়তাবাদ বা রক্ষনশীল ব‍্যক্তি। আমরা স্বাধীনতার দীর্ঘ 53 বছরে নদী নিয়ে  মাথা উচু করে দাড়াতে পারিনি। আমরা পদে পদে বন্চিত হচ্ছি আমাদের অধীকার থেকে। আর সময়  নষ্ট করা চলবে না। এখনি নেমে পড়তে হবে পরিকল্পনা করে। প্রথমে আমাদের 54 নদী গুলো কে ভাগ করে নেই। সেই হিসাবে আন্তর্জাতিক আদালতে  শুষ্ক  মৌসুমে পানির ন‍‍্যায হিস‍্যা আদায় করা বা অধিকার  এর মামলা হবে। বর্ষাকালে বাধের যৌথ নিয়ন্ত্রণ। কখন কি ভাবে পানি ছাড়লে বন‍্যার ঝুকি কম  থাকবে। কেবল মাত্র তারা বলে দিল আমরা পানি ছাড়ব তাতে সমাধান...

পাবেনাতো জমিদারী বাংলাদেশের মত।

পাবেনাতো জমিদারী বাংলাদেশের  মত ইউরোপ আর আমেরিকা যাওনা যেথায় আয় করো সব ডলার যত পাবেনাতো জমিদারী বাংলাদেশের মত। কাড়ি কাড়ি টাকা তোমার ডলার মনের মত দিনে রাতে চলতে হলে নিজের কাজ নিজে করবে অবিরত পাবেনাতো জমিদারী বাংলাদেশের মত। এদেশেতে থাকো তুমি জমিদারী নিয়ে একটু টাকা হলে পরেই  তোমার কাজে খাটে দু চারটা ঝিয়ে। জমিদারীর ভাবটা তোমার সদাই উঠে জেগে কাজের মাঝে একটু বেঘাত হলে  সদাই যাওযে রেগে। নিজের কাজ নিজে করি  সেও গেছো ভুলে  প্রান বাচানো পানিটাও  যে  খাওনা দু হাত তুলে। এমন সুখের জমিদারি আর পাবেনা কোথাও  টাকার সাগর পাড়ি দিয়ে  যে মুলুকে যাও। যত সব ছলচাতুরি  করিয়া পুকুর চুরি গড়িয়াছো বেগম পাড়া  হইয়া ছন্নছাড়া। নিজের কাজ নিজেই করে দিন করবে পার সুখের আশায়  পাড়ি দিয়ে সুখ পাবেনা আর। মো সিরাজুল  ইসলাম। Dr. Md Sheerajul Islam DHMS. BSc (Hon) MSc (Math). LLB. LLM, MBA Cell: +88 01976594935 (Whatsup for SMS) Email:  sheerajulislam@gmail.com https://globalbdadvise.blogspot.com https://globalbdad.blogspot.com fb: https://www.facebo...

কানাডা এখন বাংলাদেশীদের জন্য স্বপ্নের দেশ।

কানাডা এখন বাংলাদেশীদের জন্য  স্বপ্নের দেশ। শিক্ষিত অশিক্ষিত, ধনী গরীব সকলেই এখন কানাডা যাওয়ার জন্য আগ্রহী। যার কাছে যে পথ সহজ মনেহয় তিনি সেই পথে যাওয়ার জন্য চেষ্টা করে থাকেন। কিন্তু কানাডা আমাদের দেশ থেকে যাকে যে প্রকার ভিসাই দিয়ে থাকুক না কেন সেটি অবশ্যই সেই ব্যাক্তির নিজস্ব যোগ্যতাতে পেয়ে থাকেন। তাদের ভিসা আওতার মধ্যে না পড়লে তারা কাউকেই ভিসা দেয়না তা তিনি যতবড় বাংলাদেশের সুপারস্টার হন না কেন। এটি এমন একটি দেশ যেখানে আপন ভাই সিটিজেন হলেও অন্য ভাইকে স্থায়ীভাবে নিতে পারেনা (যেটি আমেরিকাতে সম্ভব)। কানাডা দিল্লিকালাড্ডু আমার কাছে মনেহয়। যা খেলেও পস্তাবেন আবার না খেলেও পস্তাবেন। তবে আপনার  ইচ্ছাশক্তি ও ধৈর্য শক্তি যদি ভাল হয় তাহলে এই লাড্ডু খেয়ে না পস্তানোর সম্ভাবনাই বেশী। ৩০ বছর আগে হয়ত ভিসা ছাড়া প্লেনে টিকিট কেটেই অনেকে কানাডা এসেছেন। কিন্তু ২০০০ সালের পর থেকে যারা কানাডা আসছেন তাদের যোগ্যতা ও অর্থনৈতিক দিক দিয়ে বেশিরভাগ মানুষই বাংলাদেশে খুব ভাল অবস্থানে ছিলেন। কানাডা ও অস্ট্রেলিয়াতে বাংলাদেশ থেকে যারা স্থায়ী বসবাসের জন্য যায় তাদের কেউই ডলার আয় কিংবা ধনী হওয়ার চিন্তাতে য...

ঢাকা আস্তে আস্তে বসবাসের অগোয্য শহরে রুপান্তরিত হচ্ছে।

ঢাকা আস্তে আস্তে বসবাসের অগোয্য শহরে রুপান্তরিত হচ্ছে।  যে হারে বায়ু দূষন, শব্দ দূষন, পরিবেশ দুষন, দুর্নীতি, প্রশাসন পেশীশক্তি গ্রস্থ,  যে হারে দিন দিন ঢাকাতে মানুষ বাড়ছে। যানজটে মানুষের নাভিশ্বাস অবস্হা। একটা সময় ঢাকা শহর পুরাপুরি বসবাসের অগোয্য হয়ে যাবে। এখনই যদি সঠিক পরিকল্পনা না নেয় তাহলে বসবাসের দিক থেকে ঢাকা একেবারে বিশ্বের তলাতে বসবাসের স্হান পাবে।  বর্তমানে বসবাসের দিক থেকে ঢাকা 172 টি দেশের মধ্যে 166 তম।  বিশ্বের নিচের দিক থেকে সাতে আছে।  প্রথম দরকার ঢাকা থেকে মানুষের চাপ কমানো। ঢাকাতে বসবাস করার ধারন ক্ষমতা 60/70  লাখ। সেখানে ঢাকাতে মানুষ বাস করছে প্রায় আড়াই/ তিন কোটি। ধারন ক্ষমতা থেকে প্রায় 6 গুন বেশি। দিনকে দিন বেড়েই চলছে। মানুষের চাপ কমাতে হলে সরকারকে দ্রুত কিছু সিদ্ধান্ত নিতে হবে।  (1) ঢাকা সিটির ভিতর থেকে সকল গার্মেন্টস সরাতে হবে।  (2) সকল শিল্প কারখানা ঢাকার বাহিরে স্হানান্তর করতে হবে।  (3) ঢাকা থেকে সকল রিক্সা অটো রিক্সা উঠিয়ে দিতে হবে।  (4) কিছু কিছু সরকারি অফিস ঢাকার বাহিরে নিয়ে যেতে হবে।  (5) ঢাকার ফুটপাত দখল মুক...

বাংলাদেশের বিভাগগুলোর পুর্নবিন্যাশ করা জরুরী।

  বাংলাদেশের  বিভাগগুলোর পুর্নবিন্যাশ করা জরুরী। বাংলাদেশ  মিরজাফরের দেশ। তাই বুঝে সুঝে চলতে হবে। না চললে মহা বিপদ। দেশ স্বাধীনের পর আমরা দুই জন শ্রেষ্ট সন্তান ও বিচক্ষন রাষ্ট্রপ্রধান কে হারিয়েছি। যার অভাব কোন দিন পুরন হবে না। আমাদের উপর অনেক সকুনের দৃষ্টি আছে।  আমাদের এক সময়  গেছে চট্টগ্রামের কথা ভাবতে ভাবতে। আবার এক সময়  গেছে সুন্দর বনের কথা ভাবতে ভাবতে। আবার একসময়  ভাবতে হয়েছে উত্তর বঙ্গের তথা রংপুর দিনাজপুরের কথা । গঙ্গা  যমুনা  সংযোগ খাল যা কিনা ভারতের মহা পরিকল্পনা। অর্থাৎ  উত্তর বঙ্গকে মুল ভূখন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন  করা। সবাই  আছে বিপদের তালিকায় তাই আমরা কখনই প্রাদেশিক সরকার ব্যবস্থাকে  গ্রহন করতে পারবনা। অর্থাৎ  প্রদেশ করতে পারব না। কারন এই ব্যবস্থাতে মহূর্তের মধ্যে মিরজাফর জন্ম নিবে। আর তখন দেশকে স্বাধীন  ভাবে ধরে রাখা সম্ভব হবে না। কারন প্রাদেশিক সরকার ব্যবস্থাতে অনেক ক্ষমতা দেওয়া থাকে এই সরকারকে। তখন কেন্দ্রীয়  সরকার নিরুপায় হয়ে যাবে। কিন্তু দেশের উন্নয়ন  এর স্বার্থে প্রশাসনিক ব্যবস্থা ঢেলে সাজাত...

অর্শ কি এবং কেন। এলোপ্যাথিক ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বা এর প্রতিকার কি। অর্শ এমন একটি রোগ যাতে পৃথিবীর শতকরা ৮০ জন ভোগেন। কিন্তু খুব কম জনই এর চিকিৎসা করান।

 অর্শ কি এবং কেন। এলোপ্যাথিক ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বা এর প্রতিকার কি। অর্শ এমন একটি রোগ যাতে পৃথিবীর শতকরা ৮০ জন ভোগেন। কিন্তু খুব কম জনই এর চিকিৎসা করান।  এর কারণ অনেকে এই রোগের কথা বলতে দ্বিধা বোধ করেন বা বলতে লজ্জা করেন।  মলদ্বারের ভেতরে বা বাইরের চারপাশের শিরাগুলো ফুলে মটরদানা কিংবা আঙ্গুরের মতো কিংবা ছাগলের বাঁটের মতো ছোট ছোট টিউমার হলে তাকে অর্শ বা হেমোরয়েড বা পাইলস বলে। অবস্থা ভেদে অর্শ প্রধানত দুই ধরনের দেখা যায়।যথা— অন্ত:বলি ও বহি:বলি। এছাড়া এক প্রকার অর্শকে মিশ্রবলি বলে। যেটি উভয় স্থানে থাকে। অন্ত:বলি- যে বলি গুহ্য দ্বারের ভিতরে থাকে তাকে অন্ত:বলি বলে। অন্ত:বলি থেকে প্রায় রক্তস্রাব হয়। যা রক্ত অর্শ বলতে পারি। রক্ত অর্শের ক্ষেত্রে পায়খানার সঙ্গে রক্ত, হলদে কিংবা লালচে পানির মতো পদার্থ বের হয়। বহি:বলি- যে বলি গুহ্য দ্বারের বাহিরে থাকে তাকে বহি:বলি বলে। বহি:বলি থেকে তেমন রক্তস্রাব হয় না। এক্ষেত্রে পায়খানার সঙ্গে রক্ত কিংবা লালচে বা হলদে পানি দেখা যায় না। কিন্তু মলদ্বারে চুলকানি, অসহনীয় ব্যথা, জালাপোড়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য থাকার কারণে মলদ্বারে ফোলা থাকে। কারণ :  নানা...

গল ব্লাডার স্টোনস কি? গল ব্লাডার স্টোনস এর হোমিওপ্যাথি প্রতিকার কি? গল ব্লাডার স্টোনস এমন একটি অবস্থা যা পিত্তথলির মধ্যে উপস্থিত। পিত্ত কোলেস্টেরল এবং বিলিরুবিন থেকে ছোট আকারের শক্ত কণা গঠন করে।

 গল ব্লাডার স্টোনস কি? গল ব্লাডার স্টোনস এর হোমিওপ্যাথি প্রতিকার  কি? গল ব্লাডার স্টোনস এমন একটি  অবস্থা যা পিত্তথলির মধ্যে উপস্থিত। পিত্ত কোলেস্টেরল এবং বিলিরুবিন থেকে ছোট আকারের শক্ত কণা গঠন করে। পিত্তথলি একটি ছোট থলি-জাতীয় অঙ্গ যা লিভারের নীচে এবং পিছনে থাকে। পেটের উপরের ডান অংশের অঙ্গগুলির মধ্যে একটি থলে যা লিভার এবং অগ্ন্যাশয়কে অন্তর্ভুক্ত করে।  এর প্রাথমিক কাজটি হ'ল চর্বি হজমে সহায়তা করার জন্য যকৃতের দ্বারা উত্পাদিত পিত্ত রস সংরক্ষণ। পিত্তে কোলেস্টেরল, বিলিরুবিন বা ক্যালসিয়াম লবণের আধিক্যের কারণে, পিত্তথলির মধ্যে শক্ত কনা জমা হয়, এগুলিকে বিলিরি ক্যালকুলি বা পিত্তথলি পাথর বলা হয়।  পিত্তথলি পাথর প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে বেশী দেখা যায়। বিশেষত ৪০ বছরের বেশি বয়সী মহিলাদের মধ্যে। গল ব্লাডার পাথর একটি সাধারণ ঘটনা। অনুমান করা হয় যে প্রায় 20% মহিলা এবং 8% পুরুষের মধ্যে পিত্তথলি পাথর রয়েছে।  তবে, পর্যবেক্ষণ করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হল যে তাদের বেশিরভাগ 'নিঃশব্দ' পাথর এবং কোনও লক্ষণ বা জটিলতা প্রদর্শন করে না।  তাদের বেশিরভাগ আলট্রাসনোগ্রাফ...